Posting on behalf of Dr. Sorowar Hossain সিঙ্গাপুর ১০+ বছর রিসার্চ লাইফ কাটিয়ে দেশে ফিরে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে জয়েন করি। যেহেতু সিংগাপুরের ল্যাব রিলেটেড স্কিল দেশে এপ্লাই করার স্কোপ নেই, তাই শুরু থেকে পাবলিক হেলথ ফিল্ডে ফোকাস করি। দেশের হেলথ সেক্টর অজানা, অপরিচিত ছিল। ইমেলে randomly যোগাযোগ করে বারডেমের ড তানভীরা সুলতানা (Tanvira Afroze Sultana) আপার সাথে যোগাযোগ হয়। আমরা দুজনে ব্লাড ক্যান্সার নিয়ে কাজ করি। ডাটা এনালাইসিস করতে গিয়ে দেখা গেল এনাফ ডাটা নেই। অন্য কোন প্রতিষ্ঠানকে জড়িত করা যায় কিনা তা তানভীরা আপাকে জানালাম। তিনি হেমালোজিস্টদের একটি মিটিং এ নিয়ে গেলেন। সেই মিটিং-এ প্রফেসর মনজুর মোরশেদ স্যারের সাথে পরিচয় হলো। অবশেষে ব্লাড ক্যান্সার সংক্রান্ত ৫০০০ কেইস এনালাইসিস করে প্রথম পাবলিকেশন হলো যেখানে ১৪টি প্রতিষ্ঠান জড়িত ছিল! তখনও থ্যালাসেমিয়ার সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। তানভীরা আপা মাঝে মাঝে থালাসেমিয়া ইস্যু নিয়ে আপসোস করতেন। কিন্তু আমি এটির সিরিয়াসনেস সম্পর্কে জানতাম না। আমাদের ব্লাড ক্যান্সার পেপারটি পাবলিশ হওয়ার পর নেটওয়ার্ক বেড়ে গেল। প্রফেসর মোরশেদ স্যার এবং কিছু হেমাটোলজ
Biomedical Research Foundation Blog